ডোমারে প্রতিশোধ নিতে শিশু শিক্ষার্থীর উপর হামলা
নীলফামারীর ডোমারে প্রতিপক্ষের উপর প্রতিশোধ নিতে শিশু শিক্ষার্থীর উপর হামলা করেছে অপর পক্ষের লোকজন। আহত শিশু শিক্ষার্থীর নাম রাজিব হোসেন(১০)। সে চিলাহাটী মার্চেন্ট উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ট শ্রেনীর ছাত্র এবং দক্ষিন কেতকীবাড়ী গোয়াবাড়ী গ্রামের ফারুক হোসেনের ছেলে।
ঘটনাটি ঘটেছে, মঙ্গলবার(০৭/১১/২০১৭ইং) বিকেলে ডোমার উপজেলার কেতকীবাড়ী ইউনিয়নের বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত এলাকা দক্ষিন কেতকীবাড়ী গোয়াবাড়ী গ্রামে। ওই গ্রামের ফারুক হোসেনের পিতা আব্দুর রাজ্জাকের সাথে একই গ্রামের সামসুল হক প্রামানিকের দীর্ঘদিন যাবত জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের দুটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। ঘটনার দিন বিকেলে আব্দুর রাজ্জাকের শিশু পুত্র রাজিব প্রাইভেট শেষে বাড়ী ফেরার পথে সামসুল হকের ভাই নুরল ইসলাম, ছেলে আব্দুস ছালাম ও আবু হায়াত মিলে শিশু রাজিবকে আটক করে ধান কাটার কাস্তে দিয়ে কোপ মেরে গুরুতর আহত করে। রাজিবের চিৎকারে এলাকাবাসী ও তার পরিবারের লোকজন এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে দেয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রাজিব ও তার মা রানু বেগম জানায়, প্রাইভেট শেষ করে ফেরার সময় বাড়ীর অনতিদুরে তারা আমাকে আটক করে নুরল ইসলাম আমার মাথায় কোপ মারে। এরপর আব্দুস ছালাম ও আবুল হায়াত আমার গলা চেপে ধরে মেরে ফেরার চেষ্টা করে। এলাকার লোকজন এগিয়ে আসলে তারা পালিয়ে যায়। আমি আর কিছু বলতে পারি না। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দায়িত্বরত চিকিৎসক জানান,রাজিবের মাথায় দুটি সেলাই দেয়া হয়েছে। সে এখন শংকা মূক্ত। কেতকীবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান জহুরুল হক দিপু জানায়,বিষয়টি শুনেছি। ওই গ্রামের কিছু লোকজন বর্বর প্রকৃতির। কেউ কাউকে মানে না। ওই গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দা চোরাকারীর সাথে জড়িত। শিশুটির উপর হামলার বিষয়টি অমানবিক। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলার প্রস্তুতি চলছে।
ঘটনাটি ঘটেছে, মঙ্গলবার(০৭/১১/২০১৭ইং) বিকেলে ডোমার উপজেলার কেতকীবাড়ী ইউনিয়নের বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত এলাকা দক্ষিন কেতকীবাড়ী গোয়াবাড়ী গ্রামে। ওই গ্রামের ফারুক হোসেনের পিতা আব্দুর রাজ্জাকের সাথে একই গ্রামের সামসুল হক প্রামানিকের দীর্ঘদিন যাবত জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের দুটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। ঘটনার দিন বিকেলে আব্দুর রাজ্জাকের শিশু পুত্র রাজিব প্রাইভেট শেষে বাড়ী ফেরার পথে সামসুল হকের ভাই নুরল ইসলাম, ছেলে আব্দুস ছালাম ও আবু হায়াত মিলে শিশু রাজিবকে আটক করে ধান কাটার কাস্তে দিয়ে কোপ মেরে গুরুতর আহত করে। রাজিবের চিৎকারে এলাকাবাসী ও তার পরিবারের লোকজন এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে দেয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রাজিব ও তার মা রানু বেগম জানায়, প্রাইভেট শেষ করে ফেরার সময় বাড়ীর অনতিদুরে তারা আমাকে আটক করে নুরল ইসলাম আমার মাথায় কোপ মারে। এরপর আব্দুস ছালাম ও আবুল হায়াত আমার গলা চেপে ধরে মেরে ফেরার চেষ্টা করে। এলাকার লোকজন এগিয়ে আসলে তারা পালিয়ে যায়। আমি আর কিছু বলতে পারি না। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দায়িত্বরত চিকিৎসক জানান,রাজিবের মাথায় দুটি সেলাই দেয়া হয়েছে। সে এখন শংকা মূক্ত। কেতকীবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান জহুরুল হক দিপু জানায়,বিষয়টি শুনেছি। ওই গ্রামের কিছু লোকজন বর্বর প্রকৃতির। কেউ কাউকে মানে না। ওই গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দা চোরাকারীর সাথে জড়িত। শিশুটির উপর হামলার বিষয়টি অমানবিক। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলার প্রস্তুতি চলছে।